ভারত বাংলাদেশ কে কী দিল।

বতমান সময়ে ভারত ও বাংলাদেশ এর মধ্যে সম্পর্ক অনেকটা অসম্পূর্ণ। বাংলাদেশ ভারতকে অনেক দিক তেকে সাহায্য করলে ও ভারত সেই সমান মানে সাহায্য করছে না।ভারত থেকে পেয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানি হচ্চে না বলে আর সেই পিয়াজের এত লাগাম দর।ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি বন্দ করেচিল বাংলাদেশ ২০১২ সালের পর থেকেই।মূখ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। আর তিনি বাংলাদেশে সফরে এসে প্রদান মন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সেই বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। তখন বাংলাদেশের সরকার শেখ হাসিনা একটা চুক্তিকে ইজ্ঞিত করে অনাকে বুঝিয়েছেন।আর সেইচুক্তিটি হলো মাছ যাবে যখন পানি ও আসবে।বতমানে ভারতকে বাংলাদেশ পাচঁশ টন ইলিশ মাছ রপ্তানি করেছে এ বছর।প্রায় সাত বছর পরে বাংলাদেশ ভারতকে ইলিশ মাছ রপ্তানি করেছে। কিন্তু ভারত বাংলাদেশে পিয়াজ রপ্তানি করছে না যার ফলে বাংলাদেশে পেয়াজের দর লাগাম দামে পরিণত হয়েছে। আর সেই বিষয়ে আলোচনা করার জন্য বাংলাদেশের সরকার শেখ হাসিনা চার দিনের জন্য ভারত সফরে যান।আর সেই বিষয়ের সাথে আরো দুইটা বিষয় ও আলোচনায় আছে ভারতের সাথে সেই কথা তিনি জানান। বিষয় হলো বাংলাদেশ ভারতকে ইলিশ মাছ রপ্তানি করেছে কিন্তু ভারত বাংলাদেশকে পিয়াজ রপ্তানি করছে না এবং ভারত ফারাক্কার সব গেইট খুলে দেয়েছে।যার ফলে বাংলাদেশ এখন বন্যায় শিকর হয়েছে
ভারত ও বাংলাদেশে ইলিশ মাছ ও পিয়াজের রপ্তানি দিক দিয়ে সমালোচনা করে এবং বাজারে বিক্রেতাদের কথা শুনে এটাই প্রকাশ হয় যে ভারতকে বাংলাদেশ দিচ্ছে কিন্তু ভারত বাংলাদেশকে কিছুই দিচ্ছে না সেই কথা বাংলাদেশের সরকার শেখ হাসিনা  তিনি জানান।
 
ইলিশ মাছ বিক্রেতা বলেছে বাংলাদেশ যদি ভারতকে ইলিশ মাছ রপ্তানি না করতো তাহলে হয়তো বাংলাদেশে ইলিশ মাছের দাম এত বারত না।আবার তার পাশাপাশি ভারতের এই অবহেলায় বাংলাদেশ অনেক ক্রতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের কিছু পন্য ছারা ভারত চলে না। কিন্তু বাংলাদেশ ভারতের চাহিদা পূরন করার পরও তার বিনিময়ে ভারত বাংলাদেশকে কী দিলো কিছুই না বলে জানিয়েছেন দেশের মানুষ। 

Comments

Popular posts from this blog

সৌদিতে আপন বগ্নিপতিকে শালা ও আপন মামাত ভাই মিলে চুরিআঘাতে হত্যা।

বিক্রেতা পেয়াজের দাম বারানুর ফলে খুলনায় আদালত বিক্রেতাদের জরিমানা ও শাস্তির সংবাদ